পরিমনির ছবিটা দেখে কেনো জানি ভালো লাগলো। তারচেয়েও ভালো লাগলো তার হাতে মেহেদী দিয়ে লিখা কথাটা।
এসবের চেয়েও ভালো লাগলো তার ভক্তকুলকে। এক্কেবারে ১০০ভাগ খাঁটি বাঙ্গালী। কাজের সময়ে, দরকারে তাদের টিকিও দেখা যাবে না। অদরকারে, মজা নিতে জানবাজি রেখে হাজির থাকবে।
পরিমণি মেয়েটা গত কিছু দিনে নিজের জীবনের ঘটনা থেকে কি শিখলো সেটা সেই জানে। তবে এটা মনে হয় বুঝতে পেরেছে তার প্রকৃত কাছের মানুষ কারা।
আমার মনে হয়েছে মেয়েটার নার্ভ শক্ত আছে, জিদ আছে আর আছে দাঁত কামড়ায় পরে থাকার ধৈর্য।
অনেক রাজনৈতিক নেতা, ডাক্তার, সাংবাদিক ,নগণ্য সংখ্যক আমলা, প্রায় শূণ্যের কোঠায় পুলিশ সহ অনেক অপরাধে অভিযুক্ত মানুষকে তো টিভি চ্যানেলের বদৌলতে দেখার সুযোগ আমাদের হয়েছে। আমার তো মনে পরে বেশীর ভাগ অপরাধে অভিযুক্তগণই প্রথম ৩ দিনের পরেই বেশ বদল করে মোটামুটি সুফি ভেক ধারন করেন।
পরিমণির ভেক না ধারাটা ভালো লেগেছে।
সে অপরাধী নাকি নিরপরাধ তা আদালত ফয়সালা করবেন। আইন নিজের গতিতেই চলবে ( এই লাইনটির জন্য কোনো হাসির ইমো গ্রহণ করা হবে না)।
তবে এতটুকু আশা করতে দোষ তো নেই যে সে ন্যায় বিচার পাবে। মেয়েটা ন্যায় বিচার পাক। আরো পরিনত হোক আর নিজের জিদটা ধরে রাখুক।
তার জন্য শুভকামনা ।
লেখাটি রুবায়েত সায়মন চৌধুরীর– এর ফেসবুক থেকে নেওয়া (সোশ্যাল মিডিয়া বিভাগের লেখার আইনগত ও অন্যান্য দায় লেখকের নিজস্ব। এই বিভাগের কোনো লেখা সম্পাদকীয় নীতির প্রতিফলন নয়।)